প্রযুক্তিগত দক্ষতার ব্যবহার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে

ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন

ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স

যাদের ইন্টার্নেট অফ থিঙ্কস আগ্রহ আছে কিন্তু বুঝতে পারছেন না কীভাবে কী দিয়ে শুরু করা উচিত আজকের পোস্টটি তাদের জন্য। গত পর্বে তাত্ত্বিক কিছু ধারনা দিয়েছি। আজকের পোস্টে এর ব্যবহারিক প্রয়োগ নিয়ে আলোচনা করবো।



IOT হাতেখড়ি হিসেবে NodeMCU বা ESP8266 দিয়ে শুরু করতে পারেন। গত পর্বের "IOT প্রজেক্ট করতে কি কি লাগে?" এই প্রশ্নের উত্তর গুলো আলোচনা করলে আশাকরি বুঝতে সহজ হবে।

১। মাইক্রোকন্ট্রোলার ও রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেম

ডেটা প্রসেস ও সিস্টেম ইনস্টল করার জন্য ESP266 উপযুক্ত। কারন অল্প কিছু কোডিং এর মাধ্যমে এতে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা যায়। এতে থাকে ৫১২ কিলোবাইট ফ্লাস মেমরি যা বাজারে পাওয়া এই মূল্যের মধে অনেক বেশি। তাছারা এতে থাকে ব্যবহার করার মতো ৯টি GPIO পিন, আলাদা ফ্ল্যাশ মেমরি যুক্ত করার সহ আরো অনেক সুবিধা ( বিস্তারিত ডাটাশীট এ উল্লেখ আছে )।

২। কমিউনিকেশন সিস্টেম

ESP8266 বা NodeMCU মডিউল ব্যবহার করার একটি বড় সুবিধা হলো, এতে একটি ওয়াইফাই অ্যাডাপ্টার যুক্ত থাকে। এই ওয়াইফাই অ্যাডাপ্টার অ্যাক্সেস পয়েন্ট ও রাউটার উভয় মুডে কাজ করতে পারে। এই দামের মধ্যে অন্য মাইক্রোকন্ট্রোলার যেমন Arduino Uno বা Pickit ব্যবহার করা হলে ইন্টার্নেটের সাথে যুক্ত হওয়ার জন্য আলাদা করে ESP8266 ওয়াইফাই অ্যাডাপ্টার অথবা ইথারনেট বা জি.পি.আর.এস. ইনস্টল করতে হবে। ফলে প্রজেক্টের ঝামেলা ও খরচ বাড়বে।

৩। প্রোগ্রামিং এনভাইরনমেন্ট ও প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ

NodeMCU প্রোগ্রাম করার জন্য বেশ কয়েকটি সফটওয়্যার ও ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে। তন্মধ্যে Arduno IDE
আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে। অর্থাৎ আরডুইনো প্রোগ্রামিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে NodeMCU -তে প্রোগ্রাম আপলোড করা যাবে। ফলে সি/সি++ প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে কোড লেখা যাবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Attention Please

Purpose of this blog
Learning and Sharing is the main purposeof this site. If you find anything helpful, please, share this blog to your friends to help them.

Our FB group AMIE Help Center
Our Another Site Voltage Facts